উম্মতের ঐক্য: যে সব বিষয়ে আমি আগে খুবই কম বুঝতে পারতাম আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর কাছে কোটি কোটি শুকরিয়া এই iom প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার পরে অনেক না জানা বিষয় সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়েছে আমার। এর মধ্যে উম্মতের ঐক্য যেটা আমাকে বিশেষভাবে ভিতর থেকেই নড়িয়ে দিয়েছে। আগে হয়তো বুঝতে পারতাম না ।কাউকে কোন বিষয় বোঝাতে গেলে যে এটা ঐক্য। কেউ কোন ভুল পথে চলে যাচ্ছে বা কোন গুনাহের কাজ করছে তাকে সাবধান করা তাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা। এখন আমি খুব ভালোভাবে বুঝে গিয়েছি ঐক্য হচ্ছে মুসলিমের হক। আমি সাধারণ মুসলিম হিসেবে আমার উপর দুইটা হক উম্মতের জন্য। তো আমি যতটুকুই পারি ততটুকুই চেষ্টা করি ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আমাকে আরো ঐক্য সম্পর্কে বুঝে কাজ করার তৌফিক দান করুন। আমাদের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার জীবদ্দশায় সে তো শুধু উম্মতের ঐক্য নিয়ে বিশেষ বিশেষ কাজ করে গিয়েছেন যেগুলো আমাদের জন্য শিক্ষনীয় বিষয়। যুগে যুগে যত দায়ীরা এসেছেন তারা উম্মতের ঐক্য ও ফিকির নিয়ে দাওয়াতে কাজ করেছেন। তাদের এই অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল আজ আমরা সবকিছু জানতে পেরেছি কিভাবে মুসলিম জাতি এক ঐক্য নিয়ে থাকবো। যেমন ইলিয়াস রাহিমাহুল্লাহ নিজের সময় এবং অর্থ ব্যয় করে দিনমজুর দের দিয়ে সে ঐক্যের দাওয়াতী কাজ শুরু করেছেন। এমতাবস্থায় আমি অনেক অনুধাবন করি আমাকেও কিছু করতে হবে ।যেটা আমার জন্য দুনিয়াতে এবং আখেরাতের জন্য কল্যাণকর হবে। আমি মৃত্যু পর্যন্ত উম্মতের ঐক্য নিয়ে কাজ করব ইনশাআল্লাহ আল্লাহ যদি সহায় হোন। ঐক্য নিয়ে একটি ঘটনা যেটা আমাকে বিশেষভাবে অনেক কিছু শিখিয়েছে সেটা হল হিলফুল ফুজুলের চুক্তি। এ চুক্তির মূলে ছিল জাহিলি যুগের যাবতীয় বেইনসাফি দূরীকরণ। যার জন্য তখনকার যুগের কয়েকটি গোত্র যেমন কোরাইশ গোত্র ,বনি আসাদ গোত্র, বনি জহরা গোত্র ইত্যাদি আরো অনেক গোত্র মিলে তারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে একজন মজলুমের সাথে যে বেইনসাফি হয়েছে সেটা তারা প্রতিকার করেছে। সেটা যদি তারা কয়েকটি গোত্র না মেলে করত তাহলে করা কি সম্ভব হতো? তারা তাদের অন্যান্য সব সমস্যা এক পাশে রেখে শুধু ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল যেন জুলুম অত্যাচার প্রতিরোধ করা যায়। যেন তাদের সম্পর্কে অন্য কোন গোত্র অন্য কোন গোষ্ঠী আঙুল উঠিয়ে কোন কিছু বলতে না পারে। কিন্তু বর্তমান আমাদের মুসলিম সমাজে কারো কোন আকিদা যদি একটু মিল না হয় সবাই সবাইকে ফতোয়া দিয়ে দেয় কাফের, মুরতাদ, খারিজ ইত্যাদি। সবার প্রথমে আমরা হচ্ছি মুসলমান আমরা এক আল্লাহকে বিশ্বাস করি নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের শেষ নবী বিশ্বাস করি সাহাবীদের কে বিশ্বাস করি। আমাদের মতের মিল নাই হতে পারে। তাই বলে কি আমরা বিভক্ত হয়ে যাব দলে দলে আলাদা হয়ে যাব অবশ্যই না। তাই মুসলিম বিশ্বকে জয় করতে হলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দাওয়াতে কাজ করতে হবে নবীর দেখানো পথে চলতে হবে আল্লাহর কালাম আঁকড়ে ধরতে হবে।উম্মতের ঐক্য: যে সব বিষয়ে আমি আগে খুবই কম বুঝতে পারতাম আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর কাছে কোটি কোটি শুকরিয়া এই iom প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার পরে অনেক না জানা বিষয় সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়েছে আমার। এর মধ্যে উম্মতের ঐক্য যেটা আমাকে বিশেষভাবে ভিতর থেকেই নড়িয়ে দিয়েছে। আগে হয়তো বুঝতে পারতাম না ।কাউকে কোন বিষয় বোঝাতে গেলে যে এটা ঐক্য। কেউ কোন ভুল পথে চলে যাচ্ছে বা কোন গুনাহের কাজ করছে তাকে সাবধান করা তাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা। এখন আমি খুব ভালোভাবে বুঝে গিয়েছি ঐক্য হচ্ছে মুসলিমের হক। আমি সাধারণ মুসলিম হিসেবে আমার উপর দুইটা হক উম্মতের জন্য। তো আমি যতটুকুই পারি ততটুকুই চেষ্টা করি ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আমাকে আরো ঐক্য সম্পর্কে বুঝে কাজ করার তৌফিক দান করুন। আমাদের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার জীবদ্দশায় সে তো শুধু উম্মতের ঐক্য নিয়ে বিশেষ বিশেষ কাজ করে গিয়েছেন যেগুলো আমাদের জন্য শিক্ষনীয় বিষয়। যুগে যুগে যত দায়ীরা এসেছেন তারা উম্মতের ঐক্য ও ফিকির নিয়ে দাওয়াতে কাজ করেছেন। তাদের এই অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল আজ আমরা সবকিছু জানতে পেরেছি কিভাবে মুসলিম জাতি এক ঐক্য নিয়ে থাকবো। যেমন ইলিয়াস রাহিমাহুল্লাহ নিজের সময় এবং অর্থ ব্যয় করে দিনমজুর দের দিয়ে সে ঐক্যের দাওয়াতী কাজ শুরু করেছেন। এমতাবস্থায় আমি অনেক অনুধাবন করি আমাকেও কিছু করতে হবে ।যেটা আমার জন্য দুনিয়াতে এবং আখেরাতের জন্য কল্যাণকর হবে। আমি মৃত্যু পর্যন্ত উম্মতের ঐক্য নিয়ে কাজ করব ইনশাআল্লাহ আল্লাহ যদি সহায় হোন। ঐক্য নিয়ে একটি ঘটনা যেটা আমাকে বিশেষভাবে অনেক কিছু শিখিয়েছে সেটা হল হিলফুল ফুজুলের চুক্তি। এ চুক্তির মূলে ছিল জাহিলি যুগের যাবতীয় বেইনসাফি দূরীকরণ। যার জন্য তখনকার যুগের কয়েকটি গোত্র যেমন কোরাইশ গোত্র ,বনি আসাদ গোত্র, বনি জহরা গোত্র ইত্যাদি আরো অনেক গোত্র মিলে তারা ঐক্যবদ্ধ হয়ে একজন মজলুমের সাথে যে বেইনসাফি হয়েছে সেটা তারা প্রতিকার করেছে। সেটা যদি তারা কয়েকটি গোত্র না মেলে করত তাহলে করা কি সম্ভব হতো? তারা তাদের অন্যান্য সব সমস্যা এক পাশে রেখে শুধু ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল যেন জুলুম অত্যাচার প্রতিরোধ করা যায়। যেন তাদের সম্পর্কে অন্য কোন গোত্র অন্য কোন গোষ্ঠী আঙুল উঠিয়ে কোন কিছু বলতে না পারে। কিন্তু বর্তমান আমাদের মুসলিম সমাজে কারো কোন আকিদা যদি একটু মিল না হয় সবাই সবাইকে ফতোয়া দিয়ে দেয় কাফের, মুরতাদ, খারিজ ইত্যাদি। সবার প্রথমে আমরা হচ্ছি মুসলমান আমরা এক আল্লাহকে বিশ্বাস করি নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের শেষ নবী বিশ্বাস করি সাহাবীদের কে বিশ্বাস করি। আমাদের মতের মিল নাই হতে পারে। তাই বলে কি আমরা বিভক্ত হয়ে যাব দলে দলে আলাদা হয়ে যাব অবশ্যই না। তাই মুসলিম বিশ্বকে জয় করতে হলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দাওয়াতে কাজ করতে হবে নবীর দেখানো পথে চলতে হবে আল্লাহর কালাম আঁকড়ে ধরতে হবে।