Answered: বেতন বিষয় এ জিজ্ঞাসা

বি.দ্র: উস্তাদ আমি জানি আপনাদের ওয়াস ওয়াসার জবাব দেওয়া মানা আমি তাও প্রশ্ন করতাছি যেন বিষয় টা নিয়ে চিন্তা কমিয়ে ফেলতে পারি তাই আমি প্রশ্ন টা করেছি জবাব তো সামান্য হবে তাই আমি প্রশ্ন টা আবারও করেছি প্লিজ উত্তর টা দিয়েন আমার আশে পাশে কোন কাছে কোন ফতোয়া বিভাগ নেই আর আমাকে এখন পর্যন্ত আপনারায় নানান প্রশ্নের উত্তর দিয়ে অনেক উপকার করেছেন আর আমার এই প্রশ্ন টা ও আপনারায় উত্তর দিয়েছেন মানে এই প্রশ্ন টার আগের গুলার তাই আমি প্রশ্নটা করেছি হ্যা এইটা ঠিক বেশি কথা বলে ফেলেছি বেশিক্ষন তো লাগবে না পুরা কথা গুলা পড়তে আর আমি যেইটা যেইটা প্রশ্ন করেছি সেইটার উত্তর টা দিতে আমি এই মাসেই আপনাদের course এ ওয়াস ওয়াসার admission নিবো কিন্ত এই প্রশ্নটার জবাব টা দিলে অনেক ভালো হতো প্লিজ অনুরোধ টা রাখেন। কথা গুলা দেখেন প্লিজ

 

(https://ifatwa.info/117470/),হুজুর মাফি চাচ্চি প্রশ্নটা করার জন্য আপনি তো পুরা প্রশ্ন বা কথা গুলা পড়েই উত্তর গুলা দিয়েছেন যদি এইটা বলতেন আমি আর এই প্রশ্ন নিয়ে বিরক্ত করব না কেনো জানি মনে হচ্ছে এই প্রশ্ন এর আগের যেই প্রশ্ন সেইটার জবাব দিয়েছেন তাই পুনরায় প্রশ্ন করেছি আজকে তার জন্য তো বল্লামি ক্ষমা করবেন। তাই এইটা বলে দিলে ভালো হয় যে আপনি তো উস্তাদ পুরা প্রশ্ন বা কথা গুলা পড়েই জবাব টা দিয়েছেন। তাহলে অহেতুক আর চিন্তা হবে না এই প্রশ্ন/কথা গুলা নিয়ে।

 

হুজুর আমি আন্তরিক ভাবে আপনার কাছে জবাব টা চাচ্চি প্লিজ উত্তর দিবেন আর আমি এত টুকু জানতে চাচ্চি আরো যে এই সব বিষয় যেইগুলা আমি প্রশ্নে উল্লেখ করেছি আদো এইগুলা কোন চিন্তার বা এইগুলা নিয়ে ভাবার বিষয় মানে এইগুলার জন্য চাকরি থেকে নেওয়া বেতন এ কোন সমস্যা তো হবে না? যেহেতু কম বেশি এখনো চাকরি তে এমন হয় আর আগের প্রশ্ন গুলায় তো বিস্তারিত ও বলেছি তাও কেনো যে চাকরি নিয়ে ইত্যাদি ছোট ছোট বিষয় গুলা মাথায় অনেক চিন্তা দেই যে এর জন্য হয়ত আমার টাকা টা মানে বেতন এর টাকা টা নেওয়া পুরোটা ঠিক হবে না ইত্যাদি এইসব চিন্তা ভাবনা হয় কোন ভাবেই নিশ্চিন্তে চাকরি টা যে করবো আমাকে কিছু পরামর্শ ও দিয়েন। আমি আপনার কাছে অনুরোধ করতাছি ওয়াস ওয়াসার জবাব দিয়েন না আপনারা সাহায্য না করলে কিভাবে আমরা স্বাভাবিক জীবন যাপন করবো আপনারা বিশস্ত বলেই আপনাদের কাছে প্রশ্ন গুলা করি। হ্যা এইটা ঠিক যে প্রশ্নে বেশি কথা উল্লেখ করেছি তার জন্য ক্ষমা চাচ্চি। সামনে ঈদ এই উপলক্ষে উত্তর দিয়েন প্লিজ। কিছু মাস ধরেই হবে হয়ত march মাস থেকে হবে এই চাকরি বিষয় গুলা নিয়ে আস্তে আস্তে চিন্তা সন্দেহ হয় এবং এর পরে প্রশ্ন ও করি সাইট এ আমি ভাবিনাই যে এই চাকরির বিষয় গুলা নিয়ে ও এমন প্রশ্ন বা চিন্তা ভাবনা আসবে। যদি সুদ,ঘুষ, প্রতারণা করতাম প্রতিষ্ঠান এ জব এ থাকা অবস্থা সেই হিসাবে চিন্তা হওয়া স্বাভাবিক কিন্ত নিজের পরিবার এর কোন ব্যক্তির প্রতিষ্ঠান এ জব করতাছি এবং কাজে যে এমন সুযোগ সুবিধা পাচ্চি কোন প্যারা বা চাপ নেই কাজে relax এ কাজ করি অফিস এর শুধু যে আমি তা না অফিসে আগের প্রশ্ন গুলাই ও বলেছি দুলাভাই এর বোন এর বড় ছেলে ও কাজ করে এবং ও অফিসেই থাকে, অফিস এর পিয়ন ও কম বেশি সুযোগ সুবিধা পাই এইসব ইত্যাদি আগের প্রশ্ন গুলাই বলেছি দেখে নিবেন আবারো তো এইসব নিয়ে যদি এমন চিন্তা অহেতুক মনে শুধু আসে কিভাবে নিজেকে স্তির করবো চাকরির এমন চিন্তা থেকে তাই আমি পুনরায় আজকে আবারও প্রশ্ন করেছি। চাকরি বা বেতন এর টাকা কোন কাজে মনে হয় খরচ করার সময় বা কোন কাজে খরচ করার আগে মনে কেমন জানি চিন্তা গুরপাক খাই সন্দেহ চিন্তা যে এইটাকা দিয়ে এইটা করা ঠিক বা জায়েজ হবে কিনা ইত্যাদি এমন চিন্তা হয় তাই অনুরোধ করতাছি আপনাকে ওয়াসওয়াসার জবাব দিয়েন না আমি এই মাসেই আপনাদের ওয়াস ওয়াসার course এ ও admission নিবো তার আগে কিছু জিনিস নিশ্চিত হতে পারলে অনেক ভালো হয়। সন্দেহ চিন্তা যখন বেশি হয় বা সন্দেহ চিন্তা কোন কিছু নিয়ে শুরু হয় তখনি কিন্ত আস্তে আস্তে মনে অস্তিরতা তৈরি হয় এইটা হয়ত উস্তাদ আপনারা জানেনি আর মনের অস্তিরতা যে কেমন হতে পারে এইটা বুজেনি। আরও কিছু বলি তা হচ্ছে মনে করেন আমি বাসায় দুপুর এ আসছি খাবার খাওয়ার জন্য আসার পরে আমার দুলাভাই ফোন দিয়েছে যে এই কাজ টা করে দিতে বা এই কাজ টা আছে হোক সেইটা অল্প কাজ বা বেশি আমি হয়ত বাসায় থেকে ও বলছি অফিস এ বা আমি তাড়াতাড়ি খেয়ে অফিস গিয়ে সেই কাজ টা করে দিয়েছি এই ক্ষেত্রে শুধু গুনাহ হবে মিথ্যা বলার কিন্ত অফিস এ গিয়ে আমি কাজ টা কিছুটা দেরি হলে ও তো অরে দিয়েছি এই ক্ষেত্রে ও তো বেতন টাকা নেওয়াই কোন সমস্যা নেই মানে বেতন এর টাকা নেওয়া জায়েজি আমার জন্য কি ঠিক উস্তাদ। যদি এমন হতো আমি মাসে যেই কয়দিন লাগে মাস হতে তার মধ্যে আমি ঠিকভাবে অফিস এ half মাস ও আসি না তখন বা এই বিষয় নিয়ে চিন্তা করা মনে হয় ঠিক ছিলো মনে করেন আমি মাসে অনেক ছুটি নি বস কে না বলে কথা হচ্চে বস কে না বলে আজকে কালকে ছুটি নিচি পরের দিন বা কোন না কোন সময় তো অনি জানবেন যে আমি ছুটি নিয়েছি অনাকে না বলে মানে অফিসে অনুপস্থিত ছিলাম তাহলে ওই দিন গুলাই তাহলে চিন্তা টা মনে হয় ঠিক ছিলো কিন্ত মনে হয় না কখনো এমন ও হয়েছে কিন্ত অফিসে যদি কাজে এমন হয়ে থাকে যেহেতু আমার দুলাভাই এর অফিস তাই হয়ত আমি না বলে ছুটি বা অনুপস্থিত ছিলাম আগে কখনো অন্য জন এর অফিস হলে আপনারায় বলেন আদো এমন ভাবে অফিস এ কাজ করতে বা অফিসে ছুটি বা অনুপস্থিত হতে পারতাম আমার তো মনে হচ্ছে পারতাম না তাও কেনো সামান্য বিষয় গুলা নিয়ে এত চিন্তা আর সন্দেহ এবং আপনাদেরকে ও বিরক্ত করা।

————-উত্তর————-
بسم الله الرحمن الرحيم 

উক্ত প্রশ্নটি ওয়াসওয়াসা জনিত প্রশ্ন। এ জাতীয় প্রশ্নের উত্তরের জন্য নিকটতম কোন ফতোয়া বিভাগে সরাসরি গিয়ে ফতোয়া নেওয়ার পরামর্শ রইলো।
ওয়াসওয়াসা হল এমন এক মানসিক রোগ যা একজন মুসলিমকে বিভ্রান্ত করার জন্য শয়তানের পক্ষ থেকে মনে আসা  কুমন্ত্রনার ফাঁদ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন কম নয়।  কিন্তু এই রোগ সম্পর্কে ধারনা বা ইলমে জ্ঞান না থাকার ফলে একজন সাধারন ব্যক্তি ধীরে ধীরে মানসিক রোগীতে পরিণত করতে পারে। কারণ শুরুতেই যদি এর চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে এটি বাড়তে থাকে।
আমরা আমাদের বিগত সহস্রাধিক প্রশ্ন রিসার্চ করে দেখেছি যে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন মাসলা মাসায়েল বা ফতোয়ার প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করে আরও বেশি ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত হয়ে যায়। এবং প্রশ্নের উত্তর হল একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের রোগ বৃদ্ধির খোরাক। এবং একটা প্রশ্ন উত্তর পাওয়ার পর একজন ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত ব্যক্তি ক্রমাগত একই প্রশ্ন বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে শতাধিকবার করতে থাকেন।  যেটা উনাকে বরং ক্রমাগত অধিকতরও খারাপের দিকে নিয়ে যেতে থাকে। 
বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ওয়াসওয়াসা আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে নিচের দেওয়া বাধ্যতামূলক সুস্থ হওয়ার কোর্সটি কমপ্লিট না হওয়া পর্যন্ত কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া হবে না । 
এবং আমরা আশা করছি এবং আল্লাহর উপরে ভরসা রেখে বলছি যারা নিচের এই কোর্সটি করবেন ইনশাআল্লাহ সুস্থ হয়ে যাবেন। 
আর কোর্সের ভিতরে একটা অংশে আমাদের মুফতি সাহেবদের সাথে সরাসরি জুম মিটিংয়ের মাধ্যমে প্রশ্ন-উত্তরের ব্যবস্থা থাকবে। 
আল্লাহ আমাদের সমস্ত শারীরিক ও মানসিক রোগ থেকে হেফাজত করুন। 

অপেক্ষা করুন

0