জবাবঃ-
وعليكم السلام ورحمة الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
(০১)
ঘুষ ও অন্যায় ভাবে অর্থ উপার্জনের সাথে জড়িত ব্যক্তির সাথে আত্মীয় করা থেকে প্রতিটি মুমিনেরই বিরত থাকা উচিত।
,
হাদীস শরীফে এসেছেঃ-
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِذَا خَطَبَ إِلَيْكُمْ مَنْ تَرْضَوْنَ دِينَهُ وَخُلُقَهُ فَزَوِّجُوهُ، إِلاَّ تَفْعَلُوا تَكُنْ فِتْنَةٌ فِي الأَرْضِ، وَفَسَادٌ عَرِيضٌ
হযরত আবূ হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যখন তোমাদের কাছে এমন লোক বিবাহের প্রস্তাব দেয়, যার দ্বীনদারী ও চরিত্র তোমরা পছন্দ কর, তখন বিবাহ দিয়ে দাও [মাল-সম্পদের দিকে লক্ষ্য করো না]। যদি তা না কর তবে দেশে ফিতনা ও ব্যাপক ফাসাদ দেখা দেবে। [সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং-১০৮৪, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৯৬৭]
★সু-প্রিয় প্রশ্নকারী দ্বীনি বোন,
প্রশ্নে উল্লেখিত পাত্রের পেশা হারাম নয়।
তিনি যদি ঘুষ,অবৈধ ভাবে উপার্জন হতে বিরত থাকতে পারেন,মিথ্যা ও ধোকা হতে বিরত থাকতে পারেন,সেক্ষেত্রে তার ইনকাম হালাল।
এমতাবস্থায় আপনার আগানো ঠিক হবে।
আরো জানুনঃ
(০২)
প্রশ্নে উল্লেখিত বিবাহে শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে বাধা নেই। তবে পরবর্তী জীবনে স্ত্রীর শারীরিক হক আদায়ে অপূর্ণতা আসতে পারে।
তবে এক্ষেত্রে স্ত্রী বিষয়টি মেনে নিয়ে সংসার করতে পারলে কোনো সমস্যা নেই।
সুতরাং বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে আপনার উপর ডিপেন্ড করছে।
বিস্তারিত জানুনঃ-